সলোমন দ্বীপপুঞ্জের গভীরে অবস্থিত একটি অনন্য পানির নিচের আগ্নেয়গিরি, কাভাচি, গবেষকদের কৌতূহলের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা এই অঞ্চলে থাকা হ্যামারহেড এবং সিল্কি হাঙরের জন্য এটিকে “শার্কক্যানো” নাম দিয়েছেন।কাভাচির পানির তাপমাত্রা অত্যন্ত উচ্চ এবং অম্লীয় হওয়ায় সাধারণত জীবনের টিকে থাকা সেখানে অসম্ভব বলে ধরা হয়। তবুও, এই চরম পরিবেশে হাঙরের উপস্থিতি বিজ্ঞানীদের প্রচলিত ধারণাকে চ্যালেঞ্জ করেছে।গবেষকরা জানাচ্ছেন, এই আবিষ্কার সমুদ্রজীবন ও ইকোসিস্টেম নিয়ে নতুন প্রশ্নের উদ্রেক করেছে—হাঙররা কীভাবে এত চরম পরিবেশে মানিয়ে নিতে পারে?তাদের খাদ্যশৃঙ্খল কেমন গড়ে ওঠে?সমুদ্রের অন্যান্য প্রাণীও কি একইভাবে টিকে থাকতে সক্ষম?NASA এবং National Geographic সহ একাধিক গবেষণা সংস্থা এই অঞ্চলে অভিযান চালিয়েছে, যেখানে কাভাচির অদ্ভুত দৃশ্যাবলী নথিভুক্ত করা হয়েছে।বিজ্ঞানীরা আশা করছেন, শার্কক্যানোর এই রহস্যময় আবিষ্কার সমুদ্রবিজ্ঞানকে নতুন দিগন্তে পৌঁছে দেবে এবং সমুদ্রের তলদেশে জীবন সম্পর্কে আমাদের বোঝাপড়াকে আরও সমৃদ্ধ করবে।